‘বন্দরের উন্নয়নের জন্য পিন্টু বেপারীকে খুব প্রয়োজন ছিল: এম এ রশীদ

আজকের বাংলাদেশ রিপোর্ট:
বন্দর উপজেলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ রশীদ বলেছেন, ‘বন্দরে উন্নয়নের জন্য আমাদের ইউএনও পিন্টু বেপারীকে খুব প্রয়োজন ছিল। তার বদলিতে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতি কিভাবে পুষিয়ে নিব তা ভেবে পাচ্ছি না। তিনি সকল বিষয়ে আন্তরিক ছিলেন। তিনি আমাকে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করেছে। তিনি অভিভাবকের মত কাজ করেছে। সেই লোকটা আমাদের কাছ থেকে চলে যাচ্ছে। আমরা যদি তার আদর্শকে বাস্তবায়ন করতে পারি আমার বিশ্বাস বন্দর উপজেলা অনেক এগিয়ে যাবে।’
মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১২ টায় বন্দর উপজেলার অডিটরিয়ামে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক আয়োজিত বন্দর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পিন্টু বেপারী পদোন্নতি জনিত বদলির কারণে বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পিন্টু বেপারী বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের উদ্দেশ্যে বলেন, আমি মাধ্যমিক শিক্ষকদের বেশী কষ্ট দিয়েছি। তারা ২টি নির্বাচনে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছেন। ২টি নির্বাচনের পিছনে মাধ্যমিক শিক্ষকরা ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে।
তিনি আরো বলেছেন, আমি সবাইকে নিয়ে চলতে চেয়েছি। বিগত দিনগুলোতে আপনারা যেভাবে আমাকে নিয়ে কাজ করেছেন আগামীতে যিনি আসবেন তাকেও সেভাবে সহযোগিতা করবেন।
বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বন্দর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সানাউল্লাহ সানু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছালিমা হোসেন শান্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আ ক ম নূরুল আমিন, কদম রসুল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ মাহাতাব উদ্দিন, হাজী ইব্রাহিম আলম চাঁন মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ আহাম্মদ হালিম মজহার, বন্দর গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ বদরুজ্জামান, সিকদার আব্দুল মালেক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মাহামুদ আলী, হাজী আব্দুল মালেক উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল গনি, জামেয়া ইসলামিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা সাইফুল ইসলামসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষার্থী বৃন্দ।